মোসাঃ ফাতিমা আক্তার।
বয়স ০৭ বছর,মহিপুর ইউনিয়নের সেরাজপুর গ্রামে ওর জন্মস্থান!
বাবার নামঃ বেল্লাল (৪০)।
মায়ের নামঃ শাহিদা বেগম
গত ২১শে জুন সোমবার সকাল ০৭ টার দিকে ওর বাসার সামনে দিয়ে রাস্তা পার হওয়ার সময় হঠাৎ করে আসা একটি মোটরসাইকেলের চাকার নিচে মেয়েটি পরে যায়।যার ফলে সাথে সাথে মেয়েটির মাথা ফেটে রক্ত পরতে থাকে এবং এর সাথে দাতের মাড়িও ফেটে যায় পাশাপাশি মাড়ি ফেটে গলার ভিতর পর্যন্ত ছিদ্র হয়ে যায় এবং রাস্তার সাথে ঘসা খেয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানের চামড়া উঠে যায়!যদিও ঐ সময় প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য মহিপুরে নেওয়া হয় কিন্তু তাতে কোনো কাজে আসে নি কারণ ওর খাওয়া দাওয়া একেবারেই বন্ধ।এমনকি মৃত্যু সংশয়ও রয়েছে! উন্নত চিকিৎসার জন্য যে দূরে কোথাও নিয়ে যাবে তাও সম্ভব না কারণ মেয়েটির বাবা দিনমজুর কৃষক, সে সামন্য যে মেয়ের চিকিৎসার জন্য ২০০-৪০০ টাকা খরচ করবে তাও তার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না !৮ সদস্যের পরিবার নিয়ে এতো দিন টেনেটুনে বেচে ছিলো,আর করোনার কারণে তার কাজ কর্মও বন্ধ।
আর এর মধ্যে মরার উপর খারার ঘা হয়ে এসেছে তার মেয়ের মোটরসাইকেল দূর্ঘটনা! যার কারণে থমকে গেছে পুরো পরিবারটি!
মেয়েটির বাবা মা ওর চিকিৎসার জন্য উদ্বেগ হয়ে পরেছে!কিন্তু টাকার অভাবে কিছুই করতে পারছে না!
তাই সমাজের সকল বিত্তবানদের প্রতি জোর অনুরোধ করছি, আসুন আমরা সবাই এই মেয়েটির দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দি,যার ফলে বেচে যেতে পারে একটি জীবন বেচে যেতে পারে একটি পরিবার!দিন শেষে আমরা সকলেই মানুষ আর মানুষ তো মানুষেরই জন্য!
যোগাযোগঃ
বাবার নাম্বারঃ০১৭৫২৩৯৫৫১৯
সাহায্য পাঠাতে চাইলেঃ
01711576250, ০১৭৪২৫৭২২৫৮ (রোগীর চাচা)