জুনাইদ সিদ্দিকী:
মোসাঃ খাদিজা আক্তারের বয়স মাত্র ৯ বছর । এই সময় তার খেলাধুলায় ব্যস্ত থাকার কথা। কিন্তু সে এখন হাসপাতালের বেডে শুয়ে বাঁচার আকুতি জানাচ্ছে। শিশু খাদিজা আক্তার কিডনির সমস্যা ও থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত। সে কলাপাড়া উপজেলার ১১ নং ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নের খাপড়াভাঙ্গা গ্রামের হতদরিদ্র জেলে মোঃ জসিম চৌকিদার ও মোসাঃ সাবিনা আক্তারের কন্যা। জানা গেছে, হতদরিদ্র জেলে জসিম চৌকিদারের তিন ছেলে-মেয়ের মধ্যে খাদিজা আক্তার মেজো। মাত্র দুই বছর বয়সেই খাদিজা আক্তারের থ্যালাসেমিয়া রোগ ধরা পড়ে ।হতদরিদ্র বাবা জসিম চৌকিদার তখন থেকেই পটুয়াখালী সদর হাসপাতাল,বরিশাল ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ঢাকার পিজি হাসপাতালসহ আরো অন্যান্য হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়ে আসছেন। চিকিৎসা করালে মোটামুটি কিছু দিন ভালো থাকে পরে আবার অসুস্থ হয়ে যায়। গত কয়েক মাস আগে মোসাঃ খাদিজা আক্তার হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে স্থানীয় চিকিৎসকদের পরামর্শে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান বাবা। সেখানে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর পর কিডনিতে পানি জমা হওয়া এবং থ্যালাসেমিয়া রোগ ধরা পড়ে। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকরা বলেছেন, খাদিজা আক্তারকে বাঁচাতে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা প্রয়োজন। তাকে দীর্ঘ মেয়াদি চিকিৎসা নিতে হবে। বর্তমানে চিকিৎসার জন্যও প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা খরচ হয়। তবে খাদিজা আক্তারের দরিদ্র বাবার পক্ষে চিকিৎসা ব্যয় বহন করা একেবারে দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। এ জন্য খাদিজা আক্তারকে বাঁচাতে তার বাবা সমাজের বিত্তবান ও সহৃদয়বান ব্যক্তিদের সহযোগিতা কামনা করেছেন। সহযোগিতার জন্য যোগাযোগ খাদিজা আক্তারের বাবা- জসিম চৌকিদার (মোবাইল এবং বিকাশ ও নদগ নং-01957799426 ) সঙ্গে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করেছেন।মোঃ বনি আমিন ( ভাই )সঞ্চয় হিসাব নং- 200112100026569শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক,কলাপাড়া শাখা (পটুয়াখালী)