মোঃ-আলমগীর হোসেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রতিনিধিঃ
মহামারী করোনা ভাইরাস যখন পুরো বিশ্বকে গ্রাশ করে রেখেছে তখন বাংলাদেশ বেশ কিছু এলাকায় চলছে বিদ্যুৎতের ঘাড়তি। দিন কিনবা রাত সব সময়ই মিলছে না বিদ্যুৎ।দিনে ও রাতে প্রায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মাএ বিদ্যুৎ থাকছে মাএ ৯/১০ ঘণ্টা। এ নিয়ে সাধারণ মানুষের জনজীবন অতিষ্ট হয়ে উঠেছে। দৈনন্দিন জীবনে বিদ্যুৎতের ভূমিকা অতুলনীয়।চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলা দর্শনা থানার প্রত্যেকটা ইউনিয়ন সহ পারকৃষ্ণপুর মদনা ইউনিয়নে পুরো দমে চলছে বিদ্যুৎতের ঘাটতি । মাএ ২ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকলে তার পরে কোনো খোঁজ মেলেনা বিদ্যুৎতের। মাএ ১০ ঘণ্টার মধ্যে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা থাকে বিদ্যুৎ আর বাকিটা সময় মেলেনা বিদ্যুৎতের। এতে করে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে আছে। এবং দিনের বেলাতেও মিলছে না বিদ্যুৎ।
আধুনিক সভ্যতার সাথে বিদ্যুৎতের ভূমিকা অপরিহার্য। কৃষি থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প, চিকিৎসা, সংস্কৃতিসহ সকল ক্ষেত্রেই মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে বিদ্যুৎত। বিদ্যুৎত ছাড়া মানুষ এক মূহর্তও চলতে পারে না।এখন বর্তমানেও রান্নার কাজে অনেক ভূমিকা আছে বিদ্যুৎতের। সর্বক্ষেত্রেই রয়েছে বিদ্যুতের ছোঁয়া। সভ্যতার উন্নতির সাথে সাথে বাড়ছে বিদ্যুতের ব্যবহার। বর্তমানে মাননীয় সরকারের নিরলস প্রচেষ্টায় দেশের বিদ্যুৎত ঘাটতি নেই বললেই চলে কিন্তু চুয়াডাঙ্গা জেলার পারকৃষ্ণপুর মদনা ইউনিয়নে পুরো দমে চলছে বিদ্যুৎতের ঘাটতি ।
খুবি লজ্বাদায়ক বিষয় হচ্ছে মিলছেনা নামাজের সময়ও বিদ্যুৎত। গত জুলায় মাসে ২০২০ সালেও পল্লী বিদ্যুতের দামুড়হুদা অফিসার ইনচার্জ হাদিউজ্জামান বলেছেন, দামুড়হুদায় বিদ্যুৎতের ৩ মেগাওয়াট বরাদ্দ থাকলেও। কখনো কখনো কাঙক্ষিক মেগাওয়াট পাওয়া যাচ্ছে না আবার পুরোটা পাওয়া যায়না বললেই চলে।
নিরিবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন সাধারণ মানুষ ও ভুক্তভোগী গ্রাহক।