মুজাহিদ হোসেন, জেলা প্রতিনিধি নওগাঁঃ
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার সদর হাটে সরকারী নিয়ম- নীতি কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলপনা ইয়াসমিন কে ম্যানেজ করে গায়ের জোরে ক্রেতা ও বিক্রেতা কৃষকদের নিকট থেকে অবৈধ্যভাবে টোল আদায় করছে হাট ইজারাদার। অপর দিকে ক্রেতা গন ৪২ কেজিতে মন হিসেবে পটল ,বেগুন, আলু কাঁচামরিজসহ অন্যান্য সবজি ক্রয় করার অভিযোগ তুলেছে বিক্রেতা অসহায় কৃষক জনতা। এছাড়াও উক্ত হাট বাজারের বিভিন্ন দৃশ্যমান স্থানে জনজ্ঞার্থে টোল আদায়ের রেট তালিকা টাংঙ্গানো হয়নি ,। যা হাটবাজার ইজারা নীতিমালা বহির্ভুত এবং ইজারা বাতিলযোগ্য বলেও ক্রেতা বিক্রেতাসহ শতাধিক জনতা জানান। সরকারি নিয়ম- নীতিকে উপেক্ষা করে ,তরকারী, পটল,বেগুন,মুলা, সিম, মনপ্রতি ২০ টাকা বিক্রেতার নিকট থেকে ক্রেতারা কেটে রেখে তার পর সবজির মুল্য দিয়ে থাকে এবং ক্রেতার নিকট থেকে মন প্রতি ২০ টাকা করে মোট ৪০ টাকা টোল আদায় হাট ইজারাদার করলে ও টোল আদায় রশিদ দেওয়া হয়না বলে ক্রেতা বিক্রেতাদের ভাষ্যে জানা গেছে। ক্রেতা- বিক্রেতা কাছ থেকে মন প্রতি ৪০ টাকা খাজনা আদায় করে থাকে হাট ইজারাদার। অসহায় কৃষক জনতা বলেন প্রতি হাটে পটল, বেগুন আলু সহ অন্যান্য সবজি প্রতি হাটবারে ৪ থেকে ৫ মন পর্যন্ত হাটে কৃষকরা নিয়ে আসেন। বিক্রেতা ও ক্রেতা সহ জনতার ভাষ্যে জানা যায় ইজারাদার খাজনার টাকার বা কোন টোল আদায় রশিদ দেয়না।অতিরিক্ত খাজনা আদায় বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে জানালে ও সংশ্ষ্টি কর্তৃপক্ষ রহস্যজনকভাবে নীরব বলেও কৃষক জনতার অভিমতে প্রকাশ। অতিরিক্ত খাজনা আদায় এবং ক্রেতা- বিক্রতা উভয়ের নিকট থেকে খাজনা আদায় বিষয়ে হাট ইজারাদারের সাথে মোবাইলে ফোন দিলে ফোন রিসিভ করেন নি। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলপনা ইয়াসমিনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি জানান কৃষকের কাছ থেকে খাজনা নেওয়া যাবে না।যে কোন এক পক্ষের নিকট থেকে খাজনা আদায় করতে পারবে। টোল রেট নিজেই হাটে উপস্থিত থেকে টাংঙ্গানোর ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এবং হাটে নজরদারী বাড়ানো হবে।