স্টাফ রিপোর্টার:
আর আতাইকুলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মিঠুন শেখ মিঠুর নেতৃত্বে আর আতাইকুলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের উদ্যোগে কৃষকের ধান কেটে দিয়েছে নেতাকর্মী। তারা রোজাদার ছিলেন বলে জানা যায়।
তিনি আরো বলেন, বাম্পার ফলন হলেও করোনা পরিস্থিতিতে শ্রমিক ও আর্থিক সংকটের কারণে ধান কাটা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অনেক কৃষক। কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই ধারাবাহিকতায় এই ধানকাটা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই ধান কাটা কার্যক্রম আর আতাইকুলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে চলমান থাকবে।
জানা গেছে, পাবনা জেলার সাঁথিয়া উপজেলা যেকোন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ও করোনাভাইরাস এর কথা চিন্তা করে। বর্তমানে কৃষকের স্বপ্নের ফসল মাঠে ধুলছে। প্রায় ৯০ শতাংশ জমির ধান পেঁকেছে। কিছুদিনের মধ্যেই সবাই ধান কেটে সংগ্রহ করবেন। এরমধ্যেই শুরু হয়েছে কালবৈশাখীর ঝড়।ফের ঝড়ের তাণ্ডব থেকে রক্ষা পেতে কৃষকরা আগ থেকেই ধান কাটা শুরু করেছেন। এতে শ্রমিক সংকট দেখা দেয়। এনিয়ে চাষী দুঃশ্চিন্তায় ছিলেন। চাষীকে আর্থিকভাবে সহযোগিতার পাশাপাশি তিনি নিজে ও শ্রমিকদের সাথে ধান কাটেন।
কৃষক জানান, ক্ষেতের ধান পেঁকেছে। কখন কালবৈশাখী ঝড় এসে সবকিছুল লণ্ডভণ্ড করে দেয়। এনিয়ে বিপদে ছিলাম। ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উদ্যোগ নিয়ে ধানগুলো কেটে দিয়েছেন। শ্রমিক খরচও দিয়েছে, ফসলও রক্ষা হয়েছে। মানবিক ছাত্রলীগকে তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
আর আতাইকুলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিঠু বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া ছাত্রলীগ সবসময় মানবিক কাজে এগিয়ে রয়েছে।করোনা পরিস্থিতি ও কালবৈশাখীর ঝড়কে কেন্দ্র করে ক্ষেতের ফসল নিয়ে কৃষকরা দুঃশ্চিন্তা রয়েছে। তেমনি একজন কৃষকের। খবর পেয়ে আমরা তার ফসলগুলো কেটে দিয়েছি। যে কারো বিপদে পাশে থেকে কাজ করতে ছাত্রলীগ সবসময় প্রস্তুত রয়েছি।’