মোঃ ফেরদৌস মোল্লা পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি ;
প্রতিটি উপ-নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত মাঠে থাকবে। তিনি বলেন, দেশের মানুষ পল্লীবন্ধুর লাঙ্গল প্রতীকে ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে। তাই চুড়ান্ত বিজয়ের লক্ষ্যে সর্ব শক্তি নিয়েই ভোটের মাঠে থাকবে জাতীয় পার্টি। নির্বাচনে বিজয়ের জন্যই লড়বে জাতীয় পার্টির প্রতিটি নেতাকর্মী।
বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে জাতীয় পার্টি সবচেয়ে সম্ভাবনাময় দল। একই সঙ্গে এও অনুভব করা যায়, জনগণের প্রত্যাশা জাতীয় পার্টি ভালো করুক। নানাবিধ অবস্থার কারণে বর্তমানে ৩০-৪০টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মধ্যে ৩টি বাদে বাকি সব নেতা ও সাইনবোর্ডসর্বস্ব বলে জনগণ ধারণা করে। ফলে দেশব্যাপী সংগঠন, কর্মসূচি ও আলোচনা -সমালোচনায় আছে শুধু ৩টি রাজনৈতিক দল। আওয়ামী লীগ সরকারি দল। বিএনপি সরকারের প্রথম বিকল্প দল। জাতীয় পার্টি সরকারের দ্বিতীয় বিকল্প দল। দ্বিতীয় বিকল্প দল হিসেবে জাতীয় পার্টির অস্তিত্ব টিকে থাকা একটি আশ্চর্য ঘটনা। ৩০ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা ও সম্মিলিতভাবে প্রতিপক্ষ দুটি রাজনৈতিক দল দ্বারা সর্বাত্মক নিষ্পেষণের শিকার হয়ে দলটি দুর্বল হয়েছে কিন্তু সরকার গঠনে নিয়ামক শক্তি বা সরকারের দ্বিতীয় বিকল্প হিসেবে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে সমর্থ হয়েছে। এর প্রধান কারণ দলটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এরশাদের নয় বছরের শাসনামলের অবদান। কাঠামোগত উন্নয়ন, নানাবিধ সংস্কার কার্যক্রম ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অনবদ্য ভূমিকা রাখায় জনগণের অন্তরের গভীরে জাতীয় পার্টি শিকড় বিস্তারে সক্ষম হয়েছে।
তারই ধারাবাহিকতায়, পিরোজপুর নেছারাবাদ স্বরূপকাঠির জাতীয় পার্টির মনোনীত মেয়র প্রার্থী জনাব মোঃ নুরুল ইসলাম তার পক্ষ থেকে স্বরূপকাঠির পৌরসভা ও
উপজেলাসহ গণসংযোগ করেন, এছাড়া থানা চত্বর থেকে ,বাজার মোড়, বাস স্ট্যান্ড, অটো স্ট্যান্ড, চার দোকান সহ পৌর উপজেলা প্রতিটি মানুষের সাথে কুশল বিনিময় করেন সাব-রেজিস্ট্রার সামনে এসে দাঁড়ায় তুমি বক্তব্য নুরুল ইসলাম বলেন,৬৮ হাজার গ্রাম বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে।
পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ হতদরিদ্র মানুষের স্বার্থে রাজনীতি করেছেন। দেশে যেন কোন মানুষ দরিদ্র না থাকে সেই লক্ষ্যেই ছিলো পল্লীবন্ধুর রাজনীতি। আমরা পল্লীবন্ধুর সেই আদর্শকে সামনে রেখে ক্ষুধা, দারিদ্র, বেকারত্ব এবং দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়েবো। যেখানে সামজিক ন্যায় বিচার ও সুশাসন নিশ্চিত হবে। আমরা পল্লীবন্ধুর আদর্শে সন্ত্রাস, দলবাজ, চাঁদাবাজ এবং দুর্নীতি মুক্ত দেশ গড়তেই আমাদের রাজনীতি।
।তাই আসন্ন স্বরূপকাঠির পৌরসভার বাসির নির্বাচনের জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী হতে পারলে আমি মানুষের পাশে আছি এবং থাকবো। সুখে দুঃখে সবসময় এগিয়ে আসবো।,আমি যতদিন বেঁচে আছি সবসময় মানুষের পাশে থাকবো এটা আমার আশা। চার দোকান, অটো স্টান, বাজার মোড় সহ প্রতিটি মানুষের সাথে কুশল বিনিময় করেন।
এসময় তাদের সাথে উপস্থিত ছিলেন, স্বরূপকাঠির উপজেলার জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাইফুল ইসলাম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক , তরিক তালুকদার, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণ কর্মকার, প্রচার সম্পাদক আব্দুল হালিম, সোলেমান সিকদার, সোলেমান সিকদার,জাতীয় পার্টির অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।