বর্ষাকালে সমুদ্র উত্তাল থাকে।এই সময় স্বাভাবিক ভাবে পানির উচ্চতাও বেশি থাকে।তাই সাতার না জানলে সমুদ্রে নামবেন না।অসাবধানতায় দূর্ঘটনা ঘটতে পারে!
সমুদ্রের ভাংগন রোধে প্রায় ২ কিলোমিটার বালুভর্তি জিও ব্যাগ দেয়া হয়েছে।জিও ব্যাগগুলোর চারপাশে গর্ত থাকে।যাকে এক একটা মরনফাদ ও বলা যেতে পারে।সাতার না জানলে এই গর্তে পড়লে অনেকেই উঠতে পারেনা।আপনি যখন জিও ব্যাগের উপর থাকেন তখন মনে হয় অল্প পানিতে আছেন।ঢেউয়ের তোড়ে জিও ব্যাগ থেকে সরে গেলেই তখন এই গর্ত গুলোতে পড়বেন।তখন আর পায়ের নিচে মাটি পাবেন না।এই অবস্থায় ভয় পাওয়ার কিছু নাই। ভুলেও ডুব দেয়ার চেষ্টা করবেন না।নিজেকে যতটুকু সম্ভব ভাসিয়ে রাখবেন।সাতার কাটার চেষ্টা করবেন।ভয় পেয়ে মনোবল হারাবেন না।আশেপাশে অনেক লোক থাকে।প্রয়োজনে সাহায্য চাইবেন।
গত ২/৩ দিনের দুর্ঘটনার মূল কারন বলে মনে হচ্ছে-
১।সাতার না জানা
২।অসাবধানতা
৩।পূর্বে সমুদ্রে নামার অভিজ্ঞতা না থাকা
৪।পায়ের নিচে মাটির নাগাল না পেয়ে ভয়ে মনোবল হারিয়ে ফেলা।
মহান আল্লাহ ই ভালো জানেন কখন কোথায় মৃত্যু হবে।তবুও সাবধানে থাকবেন।আনন্দ যেন বিষাদে পরিনত না হয়।
সবার জন্য শুভ কামনা