মহিবুল্লাহ পাটোয়ারী :
আসন্ন মহিপুর থানা সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৬ নং ওয়ার্ড। (মহিপুর সদর) এর মেম্বার পদপ্রার্থী হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন মহিপুর থানা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক, মহিপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সফল সভাপতি, মহিপুর আলিপুর মৎষ্য হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জামাল হোসেন হাওলাদার।
জনসেবার কারণে সাধারণ মানুষের কাছে তিনি অত্যন্ত আস্থাভাজন ব্যক্তি হিসেবে ব্যাপক সু-পরিচিতি লাভ করেছেন এবং একজন উদীয়মান তরুণ রাজনীতিবিদ হিসেবে ।
জনপ্রতিনিধি না হয়েও দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন সাধারণ মানুষের সেবায়।
সাধ্য অনুযায়ী সাহায্য করেছেন সাধারণ মানুষের। ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় আম্পানে ও মহামারী করোনায় ছিলেন সাধারণ মানুষের সাথে।
করোনার এই মহা দুর্যোগেও তিনি শুরু থেকে তিনি তার সাধ্য অনুযায়ী সাধারণ মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন ধরনের সাহায্য সহযোগিতা করে গেছেন । তিনি নিজেকে মানুষের সেবায় উৎসর্গ করে দিতে চান।
স্থানীয় সাধারণ জনগণ বলেন মহিপুর ৬নং ওয়ার্ডে রাস্তা ঘাটেের বেহাল দশা, দেশের সর্বত্র ব্যাপক উন্নয়ন হলেও এই ওয়ার্ডটি রয়ে গেছে অবহেলিত অথচ এই ওয়ার্ডেই রয়েছে পটুয়াখালী জেলার শিববাড়িয়া নদীর তীরে বৃহত্তর বাজার মহিপুর বাজার, পাবলিক টয়লেট বিহীন হাজারো ব্যাবসায়ির বসবাস। যার কারণে এই অবহেলিত এলাকার উন্নয়নের জন্য তার মতো একজন জনপ্রতিনিধি চায় সাধারণ জনগণ ।
স্থানীয়রা আরো বলেন তিনি তাদের সকল বিপদে আপদে এগিয়ে আসেন। রাত-দিন যখনই চাই আমরা তাকে পাশে পাই। আসন্ন ২০ অক্টোবর মহিপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলমত নির্বিশেষে উন্নয়নের স্বার্থে তরুণ সমাজসেবক জামাল হোসেন হাওলাদার কে মেম্বার হিসেবে দেখতে চাই।
দল-মত নির্বিশেষে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ তার আচার-ব্যবহারে মুগ্ধ। তাছাড়া তিনি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে নিবেদিত প্রান।তিনি বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মানুষের সেবা ও ব্যক্তিগতভাবে এলাকার অসহায়-গরীবদের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তিনি বিভিন্ন উন্নয়নমূলক সংগঠনের সাথেও সম্পৃক্ত রয়েছেন।
ইউপি সদস্য পদপ্রার্থী জামাল হোসেন হাওলাদার বলেন, আমাকে যদি জনগণ সুযোগ দেয় তাহলে আমি নির্বাচিত হয়ে প্রথমে অবহেলিত মহিপুর ৬নং ওয়ার্ডের সকল রাস্তাঘাট নির্মাণ করবো এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাবো। ৬নং ওয়ার্ডকে একটি রোল মডেল ওয়ার্ড হিসেবে রূপান্তর করবো, ইনশাআল্লাহ।
