আকাশ আহমেদ::
যে কারনে কুলাউড়া’র জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌরসভার বতর্মান মেয়র অধ্যক্ষ সিপার উদ্দিন আহমেদ কুলাউড়া পৌরসভা থেকে ১ম বারের নির্বাচিত বর্তমান মেয়র অধ্যক্ষ সিপার উদ্দিন আহমেদ তার সফলতার মূল কারন জনগনকে ভালোবাসা এবং বড়দের শ্রদ্ধা করা,ছোটদের স্নেহের পরসে বুকে আগলে নেওয়া।
একজন মানুষের বড় সার্থকতা,জিবনের পরম পাওয়া এবং সফলতা হলো,একটি অঞ্চলের আর্থ সামাজিক কাঠামো ও রাজনৈতিক দর্শনে মানুষের মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন আনা। একই সঙ্গে উন্নয়নে, সমৃদ্ধিতে পরিবর্তনের সেই ধারা ধরে রাখা। বলিষ্ঠ নেতৃত্বই সেই সফলতার মূল চাবিকাঠি। আর সেই সফল মানুষটি হলেন, কুলাউড়া পৌরসভার মাটি ও মানুষের নেতা গরিবের বন্ধু,অসহায় আর পথহারা মানুষের পথপ্রর্দশক কুলাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতা অধ্যক্ষ সিপার উদ্দিন আহমেদ রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আর্দশে গড়ে উঠেন আর্দশ রাজনৈতিক ব্যক্তি হিসাবে।পৌর মেয়র সিপার উদ্দিন আহমেদ ছাত্রজীবন থেকেই আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন,ছাত্রলীগ,সাবেক আহবায়ক ও আওমীলীগের প্রতিটি কার্যক্রমে ছিলেন সবার সামনে,পদ নিয়ে কখনো ও মাথা ব্যাথা ছিল না।সবসময় ভাবতেন পদের চেয়ে দল বড়।তিনি সবসময় বাস্তবকে বিশ্বাস করতেন বর্তমানে ও দেখা যায় তিনি যা বলেন, তাই করেন। মানে নগদ কথা বলেন, নগদে কাজ করে দেখিয়ে দেন। যে যাই বলুক না কেন, তিনি বাকির খাতায় কোনো কাজ বা কথা ফেলে রাখেন না। এজন্য আমজনতা গরিব-বৃদ্ধ সবাই তাকে ভালোবেসে। বর্তমানে মরনব্যাধি করোনা ভাইরাসে যেখানে মা,বাবা থেকে সন্তান পৃথক হয়ে যায় সেখানে এই মেয়র জনগনের সেবক হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন,গরিব আর অসহায় পরিবারকে সহযোগিতা করেছেন।
এছাড়া ও জনগনের আস্থা আর ভালোবাসার প্রতীক হিসাবে সবাই দেখছে তাকে।করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে কর্মহীন হয়ে পড়া হাজার হাজার হতদরিদ্র পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী ও পৌছে দিয়েছেন এই পৌরসভার মেয়র।তিনি ছোট-বড় সবার সাথে চলছে সাধারণ ভাবে।যেখানেই অসহায় মানুষ সেখানেই ছুটে যান তিনি দেখেন না কে কোন দলের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন সাথে সাথে।সবাই দলমত নির্বিশেষে ভালোবেসে যাচ্ছেন তাকে। এমন অনন্য চলন,স্পষ্টবাদীতা, ভালোকে ভালো বলে পুরষ্কৃত করা,খারাপকে খারাপ বলে তিরষ্কার করার সৎ সাহস ধারণ করা, নিত্য গণমানুষের জন্য কল্যাণমুখী রাজনীতির চর্চা করা, নগদ সিদ্ধান্ত, নগদে সাফল্যে আজ তিনি রাজনৈতিক অঙ্গনেও বেশ আলোচিত।
বিশেষণ, এতো আলোচনা, এতো সাফল্য। এগুলো তো একজন মানুষের জীবনে একদিনে অর্জিত হয় না। বিশেষ করে নিত্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা মুখর রাজনীতির মাঠে। যেখানে পক্ষ-প্রতিপক্ষ দুইপক্ষেরই আতশ কাচের নিচে থাকতে হয় সৎ সাহসী রাজনীতিবিদকে। এখানেই একজন সিপার উদ্দিন । তিনি রাজনীতিতে এসেছেন গণমানুষের পাশে থাকতে,তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হতে।পৌরসভা ঘুরে এলে বোঝা যায়। আপনি আমি ঘুরে আসার আগেই তিনি তৃণমূলে ঘুরে ঘুরে জনপ্রিয়তা ও সাধারণ মানুষের ভালোবাসা অর্জন করেছেন। আগের দিনে খলিফা, রাজা, বাদশাহরা রাতের অন্ধকারে প্রজাদের অভাব-অনটন, দুঃখ-দুর্দশা দেখতে বের হতেন। এ যুগে একজন পৌরসভার মেয়র হয়ে কোনো প্রকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা না নিয়ে একা কখনো বৃষ্টি মাঝে কখনো পায়ে হেটে মোটরসাইকেল বা গাড়ী নিয়ে বের হয়ে যান পৌরসভার পথে পথে।খোঁজ খবর নেন সাধারণ মানুষ,তৃণমূলের নেতাকর্মীদের।তিনি সময় নিয়ে,উদ্দেশ্য নিয়ে,লক্ষ্য ঠিক করে পরিকল্পনা করে গণমানুষের রাজনীতি করতে এসেছেন। তিনি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। অর্থ বিত্তে পূর্ব থেকেই সমৃদ্ধ। বেছে নিতে পারতেন আরাম-আয়েশ, ভোগ-বিলাসের জীবন। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করা শেখ হাসিনার কর্মী হয়ে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে তার পদচারণা শুরু হয়। জনগনের সাথে সরাসরি সম্পর্কের সেতুবন্ধন স্থাপন করেন তিনি। তিনি সবসময়েই নির্যাতনের শিকার বঞ্চিত নেতাকর্মীদের পাশে ছিলেন। তাদের উৎসাহ দিয়েছেন রাজনৈতিক একটি পরিবর্তনের জন্য। সেই পরিবর্তন এলো তিনি যখন মেয়র হয়ে আসেন তখনই এবং সেই পরিবর্তনের অংশীদার হলেন তিনি। দল তার নেতৃত্বের দক্ষতা ও কাজের মূল্যায়নে তিনি একজন সফল মেয়র হয়ে উঠছেন।
পৌর মেয়র সিপার উদ্দিন আহমেদ সবসময়ই বলেন আমি জনগনের সুখে-দুখে সবসময়ই পাশে থাকব। কুলাউড়া পৌরসভাকে একটি আধুনিক পৌরসভায় রূপান্তরিত করব ইনশাআল্লাহ। তিনি সবসময় বলেন কুলাউড়া পৌরসভার সকলস্তরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই আমার উদ্দেশ্য,আমার একমাত্র চিন্তা।