19.8 C
Bangladesh
Sunday, November 17, 2024
spot_imgspot_img
Homeশিক্ষাMpo বিবেচনায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা নিয়ে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ধুম্রজাল।

Mpo বিবেচনায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা নিয়ে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ধুম্রজাল।


নতুন শিক্ষা প্রতিষ্টান mpo ভূক্তি করণের নীতিমালায় তিনটি বিষয়ে বিবেচনার কথা উল্লেখ রয়েছে।
শিক্ষার্থীর সংখ‍্যা, পরীক্ষার্থীর সংখ‍্যা ও পাশের সংখ্যা।
কয়েকজন প্রতিষ্টান প্রধান জানান যে, শুনাযাচ্ছে mpo বিবেচনার সময় পরীক্ষার্থীর সংখ‍্যাকে শিক্ষার্থীর সংখ‍্যা হিসেবে গন‍্য করা হবে। এমনটি করা অযৌক্তিক। একজন ছাত্র শিক্ষা বোর্ডের দেওয়া নিবন্ধন কার্ডে লিখা থাকে তার মেয়াদ। এই মিয়াদের মধ‍্যে প্রতিষ্টানেে তার ছাত্রত্বের দাবি থাকে। প্রয়োজনীয় ফরমালেটিজ মেনে সেই মেয়াদের মধ‍্যে পরীক্ষার জন‍্য ফরম পূরণ করতে পারে। তাছাড়া, পরীক্ষার ফরম পুরনকারীগণ পরীক্ষার্থী হিসাবে আমরা পাবলিক পরীক্ষার সময় রিপোর্ট করি বোর্ডে এবং জেলা প্রশাসনকে। অপরদিকে ভর্তিকৃত সবাই শিক্ষার্থী এবং নিবন্ধনধারী প্রত‍্যেকেই আইনগতভাবে বৈধ শিক্ষার্থী। তাই প্রথম পর্বের পরীক্ষার পূর্বে
কারিগরি শিক্ষা বোর্ড হতে প্রবেবলী লিস্ট (নিয়মিত ও অনিয়মিত শিক্ষার্থীদের ) তালিকা সরবরাহ করা হয় সেই সংখ‍্যাটাকে উক্ত বছরের শিক্ষার্থীদের সংখ‍্যা হিসেবে গনণা করা হলে যৌক্তিক হবে। অর্থাৎ 2016 সালের 4 বছরের কৃষি ডিপ্লোমা পরীক্ষার্থী ও পাশ বিবেচনার ক্ষেত্রে
2012 সালের 2012–2013 সেসনের প্রথম পর্বের প্রব‍্যাবলি লিস্টের সংখ্যা ধরা যৌক্তিক হবে।উল্লেখ্য যে, কারিগরি প্রতিষ্টানেের স্বীকৃতির ক্ষেত্রে ইতিপূর্বে প্রাথমিক পাঠদান অনুমতিকেই স্বীকৃতি হিসেবে গন‍্য করে mpo প্রদান করা হয়েছে। শুনা যাচ্ছে পাঠদানের অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্টানগুলো আবার স্বীকৃতি না নিলে mpo ভৃক্তির জন‍্য আবেদন করতে পারবেনা। তাহলে অবস্থা দাড়ায় যে, এযাবৎ প্রাথমিক পাঠদান অনুমতির উপর বিবেচনা করে mpo প্রদানের দিন শেষ: এখন দ্বিতীয় পর্যায়ে আবার স্বীকৃতি নিতে সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের মত স্বীকৃতির জন্য আবেদন করতে হবে, নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ফি হিসেবে জমা দিয়ে পরিদর্শন করিয়ে রিপোর্ট ভালো হলে স্বীকৃতি নিয়ে তারপর mpo র জন‍্য আবেদন।
বঙ্গবন্ধুর সুযোগ‍্য ক‍ন‍্যা ডিজিটাল আধুনিক কর্মমূখী শিক্ষার পথপ্রদর্শক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর সুযোগ‍্য অনুসারী মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডা: দীপু মনি যখন কর্মমূখী শিক্ষা ব‍্যাবস্থাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছেন তখন একটি মহল করাকরির নামে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা তৈরী করে কারিগরি শিক্ষা ব‍্যাবস্থাটাকে ধ্বংস করতে মরিয়া হয়ে কাজ করছেন। প্রায় 40 বছর ধরে প্রাথমিক পাঠদানের উপর বিবেচনা করে mpo দেয়া হলো এখন আর নয় কেন!!
অনেক বাধা বিপত্তি পেরিয়ে প্রতিষ্টান mpo হলেও গতবার mpo পাওয়া প্রতিষ্টানগলোর প্রায় 85% শিক্ষক কর্মচারীরা বিভিন্ন অযুহাতে mpo পাচ্ছেন না। বিষয়টি এমন যেন ঘোড়াকে দড়ি দিয়ে বেঁধে আটকিয়ে পিছন হতে তাড়ানোরমত। সরকারের অভিজ্ঞমহলের দাবী,
যদি কারিগরি শিক্ষাকে অগ্রাধিকার প্রাপ্ত সেক্টর প্রমাণ করতে অতিদ্রুত বিভিন্ন শর্ত শিথিল করে প্রয়োজনে ভবিষ্যতে শর্ত পালনের অঙ্গীকার নিয়ে বেতন ভাতা ছাড় করা দরকার।

Most Popular

Recent Comments